পৃষ্ঠাসমূহ

Friday, May 31, 2013

HTML শিখুন :: HTML Tutorial - পর্ব-১ ::









কি কাজে লাগে?
HTML মূলতঃ ওয়েব পেজ তৈরীর কাজে লাগে। আপনি হয়তো ইতোমধ্যেই Microsoft Frontpage বা Macromedia Dearweaver দিয়ে আপনার পুরো ওয়েব সাইটটি তৈরী করে ফেলেছেন, অথচ আপনার HTML ল্যাংগুয়েজ সম্পর্কে খুব একটা ভাল ধারণা নেই। এরকম অনেকে আছেন যারা কিনা HTML ল্যাংগুয়েজ টিকমত পারেনা, অথচ তারা উল্লিখত সফটওয়্যারগুলি ব্যবহার করে সুন্দর সুন্দর অনেক ওয়েব সাইট তৈরী করে ফেলেছেন।

Thursday, May 30, 2013

ভ্যারিয়েবলের ব্যবহার পিএউচপি টিউটোরিয়াল ( :: পর্ব-৩ :: )





কিছু প্রাথমিক কথা

যেকোন ল্যাংগুয়েজ কোডিং করতে গেলেই ভ্যারিয়েবল এবং ফাংশন সম্বন্ধে আপনার ধারণা থাকা দরকার। আমি এই টিউটোরিয়াল এ ভ্যারিয়েবল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনার যদি ভ্যারিয়েবল সম্বন্ধে আগে থেকেই ভাল ধারণা থাকে তবুও এই টিউটোরিয়ালটি একবার চোখ বুলিয়ে নিন। হয়তো নতুন কিছু পেতেও পারেন।

Tuesday, May 21, 2013

এ্যাপাচী, পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল এর ম্যানুয়েল ইন্সটলেশন :: পিএইচপি টিউটোরিয়াল পর্ব-২ ::



 
পিএইচপি, এ্যাপাচি এবং মাইএসকিউএল পৃথকভাবে ইন্সটল করা

অনেক সময় এমন পরিস্থিতি আসতে পারে যে পিএইচপি ট্রায়াড ছাড়াও আপনাকে এ্যাপাচি, পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল এর বাইনারী ডিসট্রিবিউশন বা পৃথক পৃথক ইন্সটলার থেককে ইন্সটল করতে হবে। এই ক্ষেত্রে আপনাকে আলাদা ভাবে এ্যাপাচী পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল এর বাইনারী ভার্সন/ইন্সটলার ডাইনলোড করে নিতে হবে। তবে সক ক্ষেত্রেই ইন্সটলার ডাইনলোড করুন।

Monday, May 20, 2013

পিএইচপি টিউটোরিয়াল- এ্যাপাচি, পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল ইন্সটলেশন :: পর্ব-১ ::

পিএইচপি ইন্সটলেশন

কিভাবে পিএইচপি ইন্সটল করতে হয় তা নিয়ে আমি এখানে আলোচনা করব। পিএইচপি ইন্সটল করা মোটেই কঠিন কোন কাজ নয়। তবে একটা ব্যাপার মনে রাখা লাগবে যা হল পিএইচপি কোড রান করতে হল আপনার কম্পিউটারে এ্যাপাচি সার্ভার ইন্সটল করা থাকতে হবে।

Sunday, May 19, 2013

বাংলাদেশের প্রাইভেট ক্লিনিকগুলোতে চলছে চিকিৎসার নামে ডাকাতি...




বাংলাদেশে এখন প্রাইভেট ক্লিনিকের অভাব নেই। যেদিকেই থাকান দেখবেন অনেক বিলাস বহুল দালানে বিলাস বহুল সব ক্লিনিকের সাইনবোর্ড। ডাক্তার মূল কাজ রোগীর সেবা করা। কিন্তু এখনকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখন ডাক্তাররা যারা বিভিন্ন সরকারী মেডিক্যাল এ আছেন তারাও মেডিক্যাল এ সঠিক সময় দেয় কিনা তা আমার বোধগম্য নয়। কোন রকম ইন্টার্নিশিপ পার করতে পারলেই হল। কোন না কোন প্রাইভেট ক্লিনিকের সাথে যুক্ত হয়ে পড়ে তারা। আর তখন থেকেই শুরু হয় তাদের গলা কাটার প্র্যাকটিস। সরকারী মেডিক্যাল কোন রোগী ভর্তি করালে সেখানে ডাক্তারদের ধান্ধা একটু কম হয় সেটা সবার ধারণা। কিন্তু সেখানেও তারা ধান্ধা করে। বিভিন্ন প্রকার টেস্ট দিয়ে বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নাম উল্লেখ করে দেয় প্রেসক্রিপশনে। দেখা যায় যে এরকম ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর সাথেও রয়েছে মেডিক্যাল অফিসারদের সম্পৃক্ততা। তারা ওখান থেকে কমিশন পায়। আবার প্রাইভেট ক্লিনিকে যখন কোন রোগী ভর্তি করা হয়। ভর্তির সময় তারা এমন আতিথেয়তা দেখায় যে, মন ভরে যায়। কিন্তু ভর্তি হওয়ার পরই বোঝা যায় আসলে তারা কি! গত কাল রাত্রে আমি আমার এক বাড়ীওয়ালা ছোট বোনকে নিয়ে চট্টগ্রামের একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে যায়। ক্লিনিকে নিয়ে ভর্তি করানোর সাথে সাথে ডিউটি ডাক্তার আমার ছোট বোনকে চেক আপ করেন। পরে কল দিয়ে একজন গাইনী বিশেষজ্ঞ নিয়ে আসা হয়। আসলে আমার ছোট বোনটির বয়স মাত্র ১৪ বৎসর। তার পেটে ব্যাথার কারণে তাকেএ ক্লিনিকে ভর্তি করানো। তার প্রয়োজন ছিল একজন মেডিসিন ডাক্তারের। আমরা অনেক করে বলার পরও ডিউটি ডাক্তার বললেন ম্যাডাম আসুক উনি দেখে যদি না হয় তাহলে উনিই বলবেন কোন বিশেষজ্ঞ দেখাতে হবে। আমরা প্রায় পৌনে ১ ঘন্টা অপেক্ষা করার পর সেই গাইনী বিশেষজ্ঞ আসেন এবং চেকআপ করে প্রেসক্রিপশনে এমনভাবে লিখেন যে একটি A-4 সাইজের কাগজ পূর্ণ করে ফেললেন মেডিসিন আর টেস্ট দিয়ে। তাকে স্যালাইন দেওয়া হল, ইনজেকশন পুশ করা হলো। ডাক্তার বললেন কিছুক্ষণ দেখেন যদি ভাল না লাগে তাহলে আরো পাওয়ারফুল ঔষধ দিতে হবে। ডাক্তার চলে গেলেন। তিনি যাওয়ার ১ ঘন্টা পরও কোন উন্নতি না দেখে ডাক্তারকে আবার যখন কল দেওয়া হয়, তখন তিনি ডিউটি ডাক্তারকে বলেন আমার ছোট বোনের ইসিজি করার জন্য। ইসিজি করা হয়। ইসিজি রিপোর্টে কি আসছে আমরা তো আর জানি না। কিন্তু ডিউটি ডাক্তার আমাদের বলেন উনার হার্ট এর প্রবলেম হয়েছে। ম্যাডাম বলেছেন উনাকে মেডিক্যাল এ নিয়ে যাওয়ার জন্য। আমরা যখন তাকে রিলিজ নিয়ে নিলাম তখন দেখি ২ঘন্টা ২০ মিনিটে তারা বিল করেছে ৫,২০০/- টাকা। অথচ, যে রুমটাতে আমরা ছিলাম সে রুম দিয়ে অনেক গন্ধ বের হচ্ছিল। পরে আমরা রাতের ১.৩০ টায় আমার ছোট বোনকে নিয়ে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে যায়। তখন মেডিক্যাল এর সে ওয়ার্ডে আমার ছোট বোনকে ভর্তি করা হয় সে ওয়ার্ডে তিল পরিমাণ জায়গা নেই কোথাও। তারপরও আমরা কষ্ট করে ডিউটি ডাক্তারকে ডেকে চিকিৎসা করার জন্য বলি। তিনি আবার ইসিজি করতে বলেন। ইসিজি রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর বলেন তার হার্টের কোন সমস্যা নাই। যদি তার হার্টের সমস্যা আছে কেউ বলে থাকে তাহলে আমি ডাক্তারি ছেড়ে দিব। তখন আমরা তার কাছে একটি সিটের ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করি। তিনি বলেন সেটা সম্ভব হবে না। পরে ডাক্তারের অনুমতি নিয়ে আমরা স্থানীয় একটি ক্লিনিকে ভর্তি করায় আবারো। সেখানকার ডিউটি ডাক্তার যিনি ছিলেন তিনি আমার ছোট বোনের অবস্থা দেখে বললেন, এর কি রোগ হয়েছে আর একে কি চিকিৎসা দিয়ে এসেছেন? তখন আমাদের সবার চোখ কপালে উঠে যায়। এরকম হচ্ছে কেন? যেখানে যায় একেক জায়গায় একেক রকম কথা কেন? পরে আর ঘুরাঘুরি না করে ঐ ক্লিনিকেই ভর্তি রেখে আজ সকালে বাড়ী ফিরলাম। এবং অনেক চিন্তা ভাবনা করে বুঝতে পারলাম আসলে ডাক্তারের তাদের ধান্ধা নিয়ে ব্যস্ত। তারা রোগীর সেবা নিয়ে তেমন মাথা ঘামায় না। প্রত্যেক ক্লিনিকে প্রফেসর এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তার আছেন। কিন্তু আপনার মুখ থেকে যতক্ষণ বের হবেনা বিশেষজ্ঞের কথা তথক্ষণ সেই সাধারণ ডাক্তার দিয়েই চলে চিকিৎসা। এই হচ্ছে বর্তমান বাংলাদেশের চিকিৎসা খাত আর ডাক্তারদের রোগী সেবা...

আপনার মজিলা ফায়ারফক্সকে রকেটের গতি এনে দিন।



মজিলা ফায়ারফক্স আমার অতি পছন্দের একটা ব্রাউজার। কিন্তু অনেকেই এক ব্রাউজার অনেক দিন ব্যবহার করতে করতে তা অনেক স্লো হয়ে যায়, এমনকি মাঝে মাঝে হ্যাং করে। এ সমস্যা হবার কারণ, মজিলার ব্যাকআপ ফাইলে প্রচুর হিস্ট্রি, কুকি, সেশন ইত্যাদি জমা হতে থাকে। আমরা যদি এগুলো নিয়মিত পরিস্কার করি তাহলে মজিলা তার আগের গতি ফিরে পাবে এবং অনেক দ্রুত কাজ করতে সক্ষম হবে।

Saturday, May 18, 2013

স্টার্ট মেন্যু থেকে তথ্য থুঁজুন-



দরকারি নানা তথ্য খুঁজতে এবং নির্দিষ্ট বিষয়ে জ্ঞান নিতে ইন্টারনেটে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের (গুগল, ইয়াহু) ব্যহার করা হয়। এ ক্ষেত্রে ওই সাইটের ঠিকানায় গিয়ে তথ্য খুঁজে নিতে হয়। ছোট একটি কাজের মাধ্যমেই নির্দিষ্ট ওয়েব ঠিকানায় না গিয়ে উইন্ডোজের স্টার্ট মেন্যুতে কাঙ্ক্ষিত বিষয় লিখে এন্টার করলে তথ্য পাওয়া যাবে।

Friday, May 17, 2013

ল্যাপটপের কি-বোর্ডের বাটন নষ্ট হয়ে গেলে যা করবেন-





অনেক সময় বিভিন্ন কারণে ল্যাপটপের কি-বোর্ডের এক বা একাধিক বাটন নষ্ট হয়ে যায়। তখন অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। যেমন, কারও ই-মেইল ঠিকানা বা পাসওয়ার্ডে যদি a থাকে এবং ল্যাপটপের কি-বোর্ডের a বাটনটি নষ্ট হয়ে যায়, তা হলে ল্যাপটপের কি-বোর্ড থেকে a লেখা যায় না। তখন কম্পিউটারের অন-স্ক্রিণ কি-বোর্ডটি খুলে কাজ করতে হয়।

Monday, May 13, 2013

এগিয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‍‍"মহাসেন" আঘাত হানতে পারে আজ বা কাল ।


ঘূর্ণিঝড়জামালামহাসেনধীর গতিতে এগিয়ে আরও শক্তি সঞ্চয় করে সুগঠিত হচ্ছে। বাংলাদেশ সংলগ্ন শ্রীলংকা-ভারত-মিয়ানমার উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। আবহাওয়ায় ঝড়ের আগাম বিরূপ প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশসহ ভারত, মিয়ানমার শ্রীলংকায়। সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

Friday, May 10, 2013

৬মে বাংলাদেশে আরেকটি অভ্যুত্থান ঘটানোর পরিকল্পনা করা হয়েছিল


বিগত ৪মে শাপলা চত্তরে প্রাত্তন প্রধানমন্ত্রী ও বর্তমান বিরোধী দলীয় নেতা তাদের দলীয় সভায় বর্তমান সরকারকে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেন। পরেরদিন একই জায়গায় পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচির অংশ ঢাকা অবরোধ করতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হেফাজতে ইসলামীর নেতা কর্মীরা। তাদের শাপলা চত্তরে সমাবেশ করার অনুমতিও প্রদান করা হয়। কিন্তু বিকাল ৫ টার পর থেকে তাদের হঠাৎ করেই ইচ্ছের পরিবর্তন ঘটে।

Tuesday, May 7, 2013

১৮ দলের ২ দিন হরতাল। আবারো সহিংসতার আশংকা...


আজ থেকে শুরু হল ১৮ দলের ডাকা দু'দিনের সকাল সন্ধ্যা হরতাল। হরতালের প্রধান ইস্যু ৫ মে হেফাজতে ইসলামীর কর্মসূচীতে পুলিশি হস্তক্ষেপ এবং হতাহতের ঘটনা। কিন্তু তাদের শুরু হওয়া এই হরতালে হেফাজতে ইসলামও সর্মথন দিয়েছেন। হেফাজতে ইসলাম নারী নেতৃত্বের পরিবর্তন আনতে চায় দেশে।

সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত হেফাজতের তান্ডবে নিহত হয়েছেন সেনা সদস্য, বিজিবি, পুলিশ সহ ২৯ জন।

আমরা এদের লাটির আঘাতে আর কোন মায়ের বুক খালি হোক তা চাই না
 গত ৫ই মে ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বরে অবরোধ কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করতে আসা হেফাজত বাহিনী সুযোগ পেয়ে দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচী চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দেন। কিন্ত বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় তা আর সম্ভব হয়নি। পালিয়ে যেতে হয় যারা শহীদী মৃতু্র জন্য ঢাকায় এসেছিলেন।

Monday, May 6, 2013

হেফাজতে ইসলাম ঢাকা ছাড়লেও তান্ডব ছাড়েনি।



হেফাজতে ইসলাম এভাবেই হেফাজত করছেন দেশের এবং ধর্মের
হেফাজতে ইসলাম হঠাৎ করে জেগে উঠা বাংলাদেশের একটি ইসলামী সংগঠনের নাম। তাদের আভির্ভাবের পর হতেই মূলত তাদের জঙ্গীবাদী কার্যক্রমে এখনো অবধি লিপ্ত আছেন। তাদের ভাষ্য মতে তারা যা করছেন তা হলো ইসলামের হেফাজতের জন্য এবং ইসলামের রক্ষার জন্য।

হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধ ও আইন শৃঙ্খলা বাহীনির প্রকৃত চেহারা !!!


গতকাল ৫ মে হেফাজতে ইসলামের পূর্ব ঘোষিত ঢাকা অবরোধের দিন ছিল। এ কর্মসূচীতে অংশ নিতে হেফাজতে ইসলাম দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও তাদের নেতা কর্মী এবং অনুসারীদের ঢাকা আসতে বলে যে কোন মূল্যে। সবাই আসেনও। তারা বিগত ৬ এপ্রিল এর ঘটনায় মনে করেছিল পুলিশ বাহিনী, ব্যাব বাহিনী, বিজিবি এরা কিছুই করতে পারবে না। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নাকের ডগায় বসে তারা তান্ডব চালানোর পরিকল্পনা নিয়ে এসেছিল।

Sunday, May 5, 2013

বাংলাদেশের রাজনীতির ধারা পরিবর্তন হওয়া উচিত।




আমরা এই রাজনীতি চাই না

আমরা শান্তি চাই
বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম গঘতান্ত্রিক দেশ। এদেশের রাজনীতি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় চললেও রাজনৈতিক ধারা অন্যান্য দেশের চাইতে সম্পূর্ণ ভিন্ন। এই নির্বাচনের পর কোন দল বিজয়ী হলে পরাজিত দল সাথে সাথে মন্তব্য করে বসে এ নির্বাচন সুষ্টু হয়নি।

Saturday, May 4, 2013

আজ হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচী...


হেফাজতে ইসলাম। বাংলাদেশের ইদানীং এক প্রকার হঠাৎ করেই উঠে আসা একটি সংগঠনের নাম এবং বর্তমানে সরকার এবং সাধারণ জনগণের কাছে একটি ত্রাসের নাম এই হেফাজতে ইসলাম। এই হেফাজতে ইসলামের নাম শুনলে এখন অনেকেই ভয়ে ঘর থেকে বর হোন না।

দেশে কিসের আন্দোলন হচ্ছে আর কিসের আন্দোলন হওয়া উচিত।



বাংলাদেশে ইদানিং বেশ আলোচিত এই হেফাজতে ইসলাম। তারা ইসলাম রক্ষায় বেশ ভূমিকা পালন করছে। তাদের চলমান আন্দোলন নাস্তিক ব্লগারের বিরুদ্ধে, তাদের আন্দো্লন সরকার পতনের আন্দোলন, তাদের আন্দোলন নারীদের কর্মবিমুখ করার জন্যা ইত্যাদি। এখানে একটি জায়গায় আমি খুব চিন্তিত।

Friday, May 3, 2013

ডুলাহাজা সাফারী পার্ক (উরফে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক)

মেইন রোডের পার্শ্বে সাফারী পার্কের তোরন
সাফারী পার্কের প্রধান ফটক
পার্কে ঢুকতেই চোখে পড়বে এই ম্যাপ

পার্ক পরিদর্শনে দর্শনার্থীর একাংশ
ডুলাহাজারা সাফারী পার্কটি ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটির অবস্থান কক্সবাজার জেলা সদর হতে ৫০ কিলোমিটার উত্তরে এবং চকরিয়া হতে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে ফাসিয়াখালী রেঞ্জের ডুলাহাজারাতে অবস্থিত। এই পার্কটি প্রথমে মূলত হরিণ প্রজণন কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ সরকারের বন ও পরিবেশ বিভাগ।

Wednesday, May 1, 2013

বাঁশখালী ইকো পার্ক- প্রকৃতি প্রেমীদের প্রাণ জুড়ানোর মতো স্থান







বাঁশখালী সহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিনোদন প্রেমিদের কথা চিন্তা করে ২০০৩ সালে এ ইকো পার্কটি প্রতিষ্ঠা করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য জনাব জাফরুল ইসলাম চৌধুরী। শুরুর দিকে তেমন কোন পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে পারেনি। যুগের আবর্তে আস্তে আস্তে চারিদিকে এই ইকো পার্কের নাম ছড়িয়ে পড়ায় ইদানিং বেশ ভিড় হচ্ছে পর্যটকদের।