ঘূর্ণিঝড় ‘জামালা’ ও ‘মহাসেন’ ধীর গতিতে এগিয়ে আরও শক্তি সঞ্চয় করে সুগঠিত হচ্ছে। বাংলাদেশ ও সংলগ্ন শ্রীলংকা-ভারত-মিয়ানমার উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। আবহাওয়ায় ঝড়ের আগাম বিরূপ প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশসহ ভারত, মিয়ানমার ও শ্রীলংকায়। সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
বন্দরনগরীর হালিশহর, পতেঙ্গা, আগ্রাবাদ সিডিএসহ চট্টগ্রামের উপকূলভাগ গতকাল অস্বাভাবিক উঁচু সামুদ্রিক জোয়ারে প্লাবিত হয়েছে। একই সাথে আবহাওয়ায় গুমোট ভাব, ভ্যাপসা গরমও বেড়ে গেছে। সাগরে সৃষ্ট ঝড়ের পরোক্ষ প্রভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে কমবেশি বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হচ্ছে। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের কারণে দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবিলায় বৃহত্তর চট্টগ্রামে প্রশাসন বিভিন্ন পর্যায়ে আরও কিছু আগাম সতর্কতা ও প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। গত রোববার এক পর্যায়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মহাসেন’ পশ্চিমমুখী ভারতের দিকে সরে গেলেও গতকাল (সোমবার) ঝড়টি আবারও উত্তরমুখী হয়ে বাংলাদেশের উপকূলের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। সকল সমুদ্রবন্দরে ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতা সংকেত বাড়িয়ে ৪ নং স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক শাহ আলম জানান, ঘূর্ণিঝড় ‘মহাসেন’ বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলভাগ অতিক্রমের আশংকা রয়েছে বেশী। তবে গতিপথ পরিবর্তন না হলে অথবা কোন সময় যদি ‘মহাসেন’ দুর্বল না হয়ে পড়ে তাহলে এ ঘূর্ণিঝড় চট্টগ্রাম, কক্সবাজারে আঘাত হানতে পারে। এ অবস্থা বজায় থাকলে ঘূর্ণিঝড়টি আজ মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে অথবা পরদিন বুধবার আঘাত করতে পারে
বন্দরনগরীর হালিশহর, পতেঙ্গা, আগ্রাবাদ সিডিএসহ চট্টগ্রামের উপকূলভাগ গতকাল অস্বাভাবিক উঁচু সামুদ্রিক জোয়ারে প্লাবিত হয়েছে। একই সাথে আবহাওয়ায় গুমোট ভাব, ভ্যাপসা গরমও বেড়ে গেছে। সাগরে সৃষ্ট ঝড়ের পরোক্ষ প্রভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে কমবেশি বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হচ্ছে। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের কারণে দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবিলায় বৃহত্তর চট্টগ্রামে প্রশাসন বিভিন্ন পর্যায়ে আরও কিছু আগাম সতর্কতা ও প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। গত রোববার এক পর্যায়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মহাসেন’ পশ্চিমমুখী ভারতের দিকে সরে গেলেও গতকাল (সোমবার) ঝড়টি আবারও উত্তরমুখী হয়ে বাংলাদেশের উপকূলের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। সকল সমুদ্রবন্দরে ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতা সংকেত বাড়িয়ে ৪ নং স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক শাহ আলম জানান, ঘূর্ণিঝড় ‘মহাসেন’ বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলভাগ অতিক্রমের আশংকা রয়েছে বেশী। তবে গতিপথ পরিবর্তন না হলে অথবা কোন সময় যদি ‘মহাসেন’ দুর্বল না হয়ে পড়ে তাহলে এ ঘূর্ণিঝড় চট্টগ্রাম, কক্সবাজারে আঘাত হানতে পারে। এ অবস্থা বজায় থাকলে ঘূর্ণিঝড়টি আজ মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে অথবা পরদিন বুধবার আঘাত করতে পারে
সংকেত
বাড়লে মাইকিং করে হবে।
নাম্বার গুলো সংগ্রহে রাখুন।
প্রয়োজনে কাজে লাগবে।
সংকেত বাড়লে চট্রগ্রাম
নগরীতে মাইকিং করবে রেড ক্রিসেন্ট.
ঘূর্ণিঝড় "মহাসেন" মোকাবিলাই সর্বোচ্চ
প্রস্তুত।কন্ট্রোল রুমে সকল কে প্রস্তুত
থাকতে বলা হয়েছে।
মূলত ওরা চট্রগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর সাথে কাজ করে।
কন্ট্রোল রুম এর নাম্বার ....
01554337330/01817717572
নাম্বার গুলো সংগ্রহে রাখুন।
প্রয়োজনে কাজে লাগবে।
নাম্বার গুলো সংগ্রহে রাখুন।
প্রয়োজনে কাজে লাগবে।
সংকেত বাড়লে চট্রগ্রাম
নগরীতে মাইকিং করবে রেড ক্রিসেন্ট.
ঘূর্ণিঝড় "মহাসেন" মোকাবিলাই সর্বোচ্চ
প্রস্তুত।কন্ট্রোল রুমে সকল কে প্রস্তুত
থাকতে বলা হয়েছে।
মূলত ওরা চট্রগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর সাথে কাজ করে।
কন্ট্রোল রুম এর নাম্বার ....
01554337330/01817717572
নাম্বার গুলো সংগ্রহে রাখুন।
প্রয়োজনে কাজে লাগবে।
"ঘুর্নিঝড় প্রস্তুতি"
কি কি করতে পারেন প্রস্তুতি এবং মোকাবেলার জন্যঃ
কি কি করতে পারেন প্রস্তুতি এবং মোকাবেলার জন্যঃ
- > প্রথম কাজই হবে আবহাওয়ার পূবর্াভাসের সাথে নিজের কানকে এটাচ করে দেওয়া। রেডিও, টিভি যেভাবে পারেন।
- যে ঘরে বা বিল্ডিং এ আপনি থাকেন তার আশেপাশে, ছাদে এর সানশেডে চেক করে দেখুন কোনকিছু লিজ আছে কিনা যেমন টিনের চালা, বা ট্যাংকের উপর টিনের ঢাকনা যা লুজ, কোন ধরনের লোহার বা কাঠের দণ্ড। থাকলে এগুলো সরিয়ে ফেলুন। কারন প্রচন্ড দমকা বাতাসে এগুলো উড়ে গিয়ে অন্য কোথাও পড়তে পারে।
- বাসার আশে পাশে বা বাগানে যদি গাছ থাকে তাহলে তার ডাল-পালা গুলো কেটে ছোট করে ফেলুন।
- দরজা-জ্বানালায় ভারী কিছু দিয়ে পারলে ঠেস দিয়ে রাখুন।
- যদি পানি উঠার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে নীচে তলায় থেকে থাকলে, সবকিছু উচু করে রাখার চেষ্টা করুন। যেমন গ্যারেজে গাড়ী থাকলে ইটের উপরে তুলে দিন বা পানির মেশিন থাকলে এগুলো খুলে অন্য্ত্র সরিয়ে রাখুন। তার আগে পানির ট্যাংকে পানি তুলে মজুত রাখুন।
- দোকান থেকে বেশ কিছু মিনারেল পানির বোতল এনে ঘরে রেখে দিন।
- পর্যাপ্ত পরিমানে মোমবাতি, চার্জলাইট, ব্যাটারী, হারিকেন, কেরোসিন, একটা রেডিও যা ব্যাটারীতে চলে তা এনে রাখুন।
- খাবার – দাবার সংগ্রহ করে রাখুন।
- ইমারজেন্সী ফোন নাম্বার গুলো হাতের কাছে রাখুন।
- বিদ্যুতের তার লুজ থাকলে এগুলোকে টাইট করে রাখুন আর ঝড়ের সময় সব খুলে রাখুন।
- আশে পাশে প্রতিবেশীদের সাথে যোগাযোগ রাখুন।
- খুব বেশী দরকার ছাড়া একেবারে বাইরে বেরোনোর দরকার নেই। ঘরেই বসে থাকুন।
- যদি আশ্রয় কেন্দ্রে যাবার নির্দেশ আসে, তাহলে সবকিছু ভালভাবে লক করে উপযুক্ত পোশাক পড়ে দেরী না করে আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যান।
- যে কোন ধরনের ইলেকট্রনিক সরঞ্জামাদি লাইন থেকে খুলে ফেলুন।
- যদি হঠার করে বাতাস বন্ধ হয়ে যায় তাহলে মনে করবেন না যে সাইক্লোন শেষ হয়ে গেছে, যে কোন মুহুতের্ আবার আসতে পারে।
- প্রশাসন থেকে অফিসিয়াল নিদর্েশ না পাওয়া পর্যন্ত বাসা থেকে বের হবেন না।
- আরো অনেক কিছু করা যায় নিজেকে এবং পরিবারকে নিরাপদে রাখতে। কোন ধরনের চান্স না না নিয়ে সবাইকে নিয়ে নিরাপদ স্থানে থাকার চেস্টা করুন।
No comments:
Post a Comment